top of page

বাড়িতে বসেই বেতন পান অঙ্গনওয়াড়ি হেল্পার!খিচুড়ি রান্না করেন এলাকাবাসী এবং দিদিমণি। ঘটনা সোনামুড়া মধুবন এলাকায়।

  • Writer: Haduk
    Haduk
  • Nov 1
  • 1 min read
ree


রুপ আর সুন্দর্য থাকলে রান্নাঘরে বসে রান্না করতে হয়না তথাকথিত অঙনওয়ারী কেন্দ্রের হেল্পারকেও, ভদ্রমহিলার নাম সুমিতা আচার্যী, শাষক দলের ছত্রছায়ায় থেকে বড়ো বড়ো নেতৃত্বদের সাথে উঠা বসা করেই সময় কাটান, যাননা নিজের কাজের যায়গা মধুবন অঙ্গনওয়ারী কেন্দ্রে! যেখানে দিদিমনি একাই পড়ান, আবার মাঝে মাঝে রান্না করেন, সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় পড়ুয়া কচিকাঁচা বাচ্চাদের অভিবাবকদের কেউ কেউ এসে সময় পেলে উনারাও রান্নার কাজে হাত দেয়!


দিদিমনি উনার উর্দ্বতন কতৃপক্ষকে বাবর বার জানালেও, কতৃপক্ষের নাকি জবাব শয়তান কাঁধে নিয়ে ঘুরছেন দিদিমনি, যে শয়তান আবার ডালে ডালে নয়, নেতায় নেতায় ঘুরে! দিদিমনির অসুস্থতার সুযোগ নিয়েও বার বার ফাঁকি দিচ্ছেন এই হেল্পার! কেউ কিছু বললে নাকি শাষক দলের নাম ডাক দিয়ে বাঁচার চেষ্টার করেন তিনি।


অন্যদিকে পাড়া প্রতিবেশি থেকে বাচ্চাদের অভিবাবকদের সোজা সাপ্টা কথা এই ভাবে আর কতো দিন চলবে, যেখানে একজন দিদিমনি নিজে পড়াবেন নাকি হেল্পারের কাজ করবেন, দিনের পর দিন হাজিরা খাতায় এভসেন্ট লিখেই কাটাতে হচ্ছে, ব্যাঘাত ঘটছে বাচ্চাদের প্রাথমিক স্তরের সঠিক শিক্ষায়! সকলেই ক্ষিপ্ত হলেও, কেউ কিছুই বলতে পারছেন না, আজ সংবাদ মাধ্যমকে কাছে পেয়ে নিজেদের অভিমত ব্যাক্ত করেন উনারা!

 
 
bottom of page